আশাশুনির গোদাড়ার কলেজ ছাত্র মুস্তাকিমের লা*শ উত্তোলন
সাতক্ষীরা জেলার আশাশুনি উপজেলার শোভনালী ইউনিয়নের গোদাড়া গ্রামের কলেজ ছাত্র মোস্তাকিমের লা*শ আদালতের নির্দেশে উত্তোলন করে ময়8নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়েছে। সোমবার (২০ জানুয়ারি ২০২৫) সকাল ১০টা ৩০ মিনিটে কবর থেকে লা*শ উত্তোলনের প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়।
আশাশুনির গোদাড়ার কলেজ ছাত্র মুস্তাকিমের লা*শ উত্তোলন
সাতক্ষীরা জেলার আশাশুনি উপজেলার শোভনালী ইউনিয়নের গোদাড়া গ্রামের কলেজ ছাত্র মোস্তাকিমের লা*শ আদালতের নির্দেশে উত্তোলন করে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়েছে। সোমবার (২০ জানুয়ারি ২০২৫) সকাল ১০টা ৩০ মিনিটে কবর থেকে লা*শ উত্তোলনের প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়।
ঘটনাস্থলে উপস্থিত:
লা*শ উত্তোলন কার্যক্রমে উপস্থিত ছিলেন:
- নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও সহকারী কমিশনার (ভূমি) রাশেদ হোসাইন।
- সিআইডির এএসপি মোঃ মকবুল হোসেন।
- মামলার তদন্ত কর্মকর্তা বিপ্লব কান্তি রায়।
- এসআই মাহবুবুর রহমান, এসআই তরিকুল ইসলাম, এসআই নাহিদুল ইসলাম।
- বিশিষ্ট সমাজসেবক ও সাংবাদিক মহিউদ্দিন।
- মামলার বাদী গোলাম রসুল।
- স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ।
ঘটনার পেছনের কাহিনী:
২০২৪ সালের ৯ জুন কলেজপড়ুয়া মোস্তাকিম, পিতা আব্দুর রাজ্জাক কারিগরের মৎস্য ঘেরে শ্যালোমেশিনে জড়িয়ে মারা যায় বলে জানানো হয়। থানায় একটি অপমৃত্যু মামলা করে পরদিন দ্রুত দাফন কার্য সম্পন্ন করা হয়।
তবে স্থানীয়ভাবে বিষয়টি নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করে একাধিক পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশ ও মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়। এতে অভিযোগ ওঠে যে, মোস্তাকিমকে পরিকল্পিতভাবে হ*ত্যা করা হয়েছে। এ নিয়ে নিহতের চাচাতো ভাই গোলাম রসুল বাদী হয়ে পিতা আব্দুর রাজ্জাক ও মা আসমা খাতুন পারুলকে আসামি করে সাতক্ষীরা বিজ্ঞ আমলী আদালতে মামলা দায়ের করেন।
ময়নাতদন্ত নির্দেশনা:
সিআইডির প্রতিবেদন শেষে আদালত ম*রদেহ উত্তোলন করে ময়নাতদন্তের নির্দেশ দেন।
ক্যাপশন:
আশাশুনির গোদাড়ার কলেজ ছাত্র মোস্তাকিমের লা*শ উত্তোলনের দৃশ্য।
আকাশ হোসেন, আশাশুনি প্রতিনিধি