কয়রার মহেশ্বরীপুর চৌকুনি হইতে খোড়ল কাঠির বাজার পর্যন্ত ইটের সোলিং রাস্তাটির বেহাল দশা, দ্রুত সংস্কারের দাবি এলাকাবাসীর
খুলনার কয়রা উপজেলা মহেশ্বরীপুর ইউনিয়নের ৬নং ওয়ার্ড পূর্ব চৌকুনি থেকে আড়াই কিলোমিটার তেতুল তলার চর ও খোড়ল কাটি বাজার পর্যন্ত ইটের সলিং রাস্তা টি সংস্কারের অভাবে ২ জায়গায় ভেঙে গিয়েছে।ভাঙ্গা জায়গায় বাঁশের সাঁকো দিয়ে চলাচল করছে স্থানীয়রা।
কয়রার মহেশ্বরীপুর চৌকুনি হইতে খোড়ল কাঠির বাজার পর্যন্ত ইটের সোলিং রাস্তাটির বেহাল দশা, দ্রুত সংস্কারের দাবি এলাকাবাসীর
খুলনার কয়রা উপজেলা মহেশ্বরীপুর ইউনিয়নের ৬নং ওয়ার্ড পূর্ব চৌকুনি থেকে আড়াই কিলোমিটার তেতুল তলার চর ও খোড়ল কাটি বাজার পর্যন্ত ইটের সলিং রাস্তা টি সংস্কারের অভাবে ২ জায়গায় ভেঙে গিয়েছে।ভাঙ্গা জায়গায় বাঁশের সাঁকো দিয়ে চলাচল করছে স্থানীয়রা। ২১ নভেম্বর বৃহস্পতিবার সরেজমিনে দেখা গেছে, রাস্তাটির অনেক জায়গায়তেই ইট নেই। স্থানীয় বাসিন্দা আব্দুল গনি বলেন, রাস্তাটি মেরামতের জন্য ইতিপূর্বে আমরা একাধিকবার স্থানীয় চেয়ারম্যান ও মেম্বারকে বলেছি কিন্তু তারা এ ব্যাপারে কোন পদক্ষেপ নেইনি।স্থানীয় আরো অনেকের সাথে এ ব্যাপারে আলাপ করলে তারাও গনির সাথে সুর মিলিয়ে বলে , দীর্ঘ দিনে রাস্তাটি ভাঙ্গাচোরা অবস্থায় আছে , সে কারণে আমাদের ছোটো,ছোটো-ছেলে মেয়েরা সময় মতো স্কুলে পৌছাতে পারছেনা রাস্তার উপর বাঁশের সাকো পার হতে তাদের খুব কষ্ট , এমনকি এই এলাকার কোন ব্যক্তি হঠাৎ করে অসুস্থ হলে তাকে হাসপাতালে নিতে আমাদেরকে ব্যাপক বেগ পেতে হচ্ছে । সেজন্য এই রাস্তা টি জরুরি ভাবে মেরামত করেতে স্থানীয় প্রশাসনের কাছে জোর দাবি করছি।
এ রাস্তাটি মেরামতের ব্যাপারে জন্য মহেশ্বরীপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান শাহনেওয়াজ শিকারি কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন , রফিকুল ইসলাম এর মৎস্য ঘেরের পানি এখান থেকে বের হয় সেজন্য এ রাস্তাটি বারবার ভাঙ্গে। ইতিপূর্বে আমি ৪০ দিনের কর্মসূচির লেবার দিয়ে এ রাস্তায় কাজ করিয়াছিলাম কিন্তু আবারো ভেঙে গেছে।
এ ব্যাপারে কয়রা উপজেলা নির্বাহী অফিসার রুলী বিশ্বাস বলেন, রাস্তারটি ভেঙ্গে গেছে এ ব্যাপারে আমাকে আগে কেউ বলেনি , যেহেতু আমি এটি জেনেছি যত দ্রুত সম্ভব রাস্তটি মেরামত করে দেয়ার জন্য চেষ্টা করব।
শেখ জাহাঙ্গীর কবির টুলু,
খুলনা