দীর্ঘদিন বন্ধ থাকার পর আবারও চালু হলো নিশ্চিন্তপুর জিআরডি হাট

৮ বছরের দীর্ঘ বিরতির পর সিরাজগঞ্জ জেলার কাজিপুর উপজেলার নিশ্চিন্তপুর ইউনিয়নের বিখ্যাত জিআরডি হাট আবারও চালু হলো। স্থানীয় ব্যবসায়ী ও গ্রামবাসীদের জন্য এটি একটি সুসংবাদ, যা তাদের জীবন ও জীবিকার নতুন দিগন্ত উন্মোচন করবে।

দীর্ঘদিন বন্ধ থাকার পর আবারও চালু হলো নিশ্চিন্তপুর জিআরডি হাট

দীর্ঘদিন বন্ধ থাকার পর আবারও চালু হলো নিশ্চিন্তপুর জিআরডি হাট

৮ বছরের দীর্ঘ বিরতির পর সিরাজগঞ্জ জেলার কাজিপুর উপজেলার নিশ্চিন্তপুর ইউনিয়নের বিখ্যাত জিআরডি হাট আবারও চালু হলো। স্থানীয় ব্যবসায়ী ও গ্রামবাসীদের জন্য এটি একটি সুসংবাদ, যা তাদের জীবন ও জীবিকার নতুন দিগন্ত উন্মোচন করবে।

হাট চালু: আনন্দে ভাসছে স্থানীয়রা

৮ জানুয়ারি থেকে হাটটি চালু হওয়ার পর আশপাশের পাঁচ কিলোমিটার এলাকার বাসিন্দারা নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্য কেনা-বেচার সুযোগ পাবেন। প্রতি সপ্তাহের দুই দিন – বুধবার ও শনিবার সকাল ১০টা থেকে বিকাল ৫টা পর্যন্ত হাটটি চলবে।
হাটটি চালুর খবরে ব্যবসায়ী, কৃষক, এবং স্থানীয় বাসিন্দাদের মধ্যে উচ্ছ্বাস দেখা দিয়েছে।

নতুন কর্মসংস্থানের আশা

ব্যবসায়ীরা জানিয়েছেন, হাট বন্ধ থাকায় তারা দীর্ঘদিন বেকার ছিলেন। আবার চালু হওয়ায় কর্মসংস্থান ফিরে পেয়ে তারা আনন্দিত।
হাট কমিটির সভাপতি আব্দুল জলিল মেম্বার বলেন, “এই হাটের মাধ্যমে শুধু ব্যবসায়ীদেরই নয়, আশপাশের গ্রামের মানুষদের জীবনমানও উন্নত হবে।”

নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্য ও সেবা

নিশ্চিন্তপুর জিআরডি হাটে পাওয়া যাবে:

  1. মাছ, মাংস
  2. শাক-সবজি
  3. কৃষিপণ্য
  4. অন্যান্য নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্য

উপস্থিত ছিলেন বিশিষ্ট সমাজসেবক সবুজ মিয়া, কামাল হোসেন, আব্দুল বারিক ব্যাপারি, সোহেল রানা, এবং আরও অনেকে। তারা হাটের কার্যক্রমকে সফল করতে প্রত্যেকের সহযোগিতা কামনা করেছেন।

ব্যবসায়ী ও ক্রেতাদের জন্য নিরাপদ পরিবেশ

হাট কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, ক্রেতা-বিক্রেতাদের জন্য একটি নিরাপদ ও সুশৃঙ্খল পরিবেশ নিশ্চিত করা হবে। ন্যায্যমূল্যে পণ্য কেনা-বেচার পাশাপাশি হাটটিকে একটি মডেল হাট হিসেবে গড়ে তোলার পরিকল্পনা রয়েছে।                  

   মোঃ পলাশ শেখ, বিশেষ প্রতিনিধি