সুনামগঞ্জ-পাগলা-জগন্নাথপুর মহাসড়কে মাটিবাহি ট্রলির ফেলা মাটি, সামান্য বৃষ্টিতে সৃষ্টি কাদা – দুর্ঘটনার শিকার পথচারীরা

সুনামগঞ্জ-পাগলা-জগন্নাথপুর-আউশকান্দি আঞ্চলিক মহাসড়কের উপর মাটি বহনকারী ট্রলি থেকে পড়া মাটি সামান্য ফাগুনের বৃষ্টিতে কাদায় পরিণত হয়ে দুর্ঘটনার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। এতে মোটরসাইকেল ও ছোট যানবাহনের চালকরা মারাত্মক দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছেন।

সুনামগঞ্জ-পাগলা-জগন্নাথপুর মহাসড়কে মাটিবাহি ট্রলির ফেলা মাটি, সামান্য বৃষ্টিতে সৃষ্টি কাদা – দুর্ঘটনার শিকার পথচারীরা

সুনামগঞ্জ-পাগলা-জগন্নাথপুর মহাসড়কে মাটিবাহি ট্রলির ফেলা মাটি, সামান্য বৃষ্টিতে সৃষ্টি কাদা – দুর্ঘটনার শিকার পথচারীরা

সুনামগঞ্জ-পাগলা-জগন্নাথপুর-আউশকান্দি আঞ্চলিক মহাসড়কের উপর মাটি বহনকারী ট্রলি থেকে পড়া মাটি সামান্য ফাগুনের বৃষ্টিতে কাদায় পরিণত হয়ে দুর্ঘটনার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। এতে মোটরসাইকেল ও ছোট যানবাহনের চালকরা মারাত্মক দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছেন।

কাদায় একাকার মহাসড়ক, দুর্ঘটনার ঝুঁকি বৃদ্ধি

 রবিবার (২৩ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে সামান্য বৃষ্টির কারণে মহাসড়কের বিভিন্ন অংশে কাদা জমে রাস্তাগুলো পিচ্ছিল ও বিপজ্জনক হয়ে পড়ে
 বিশেষ করে মোটরসাইকেল চালকরা বেশি সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছেন, অনেকেই দুর্ঘটনার শিকার হয়েছেন।
পাকা রাস্তায় জমে থাকা ভিজা মাটি এখন "মরণ ফাঁদ" হয়ে উঠেছে।
 কলকলিয়া বাজার থেকে জগন্নাথপুর বাজারে যাওয়ার পথে এক মোটরসাইকেল চালক আহত হয়েছেন।

ক্ষুব্ধ স্থানীয়রা, ট্রলি চালকদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি

 স্থানীয়দের অভিযোগ— লাইসেন্সবিহীন ট্রাক্টর, ডাম্পার ও ট্রলি নিয়মিতভাবে মাটি বহন করে এবং রাস্তায় মাটি পড়ে দুর্ঘটনার ঝুঁকি সৃষ্টি করে
 রোদে এই মাটি ধুলায় পরিণত হয়, আর বৃষ্টিতে পিচ্ছিল কাদায় রূপ নেয়, ফলে বছরের প্রায় সময়ই ভোগান্তি পোহাতে হয় পথচারীদের
 বালিকান্দি গ্রামের এক মোটরসাইকেল চালক বলেন,
"রাস্তায় পড়ে থাকা মাটি শুকিয়ে গেলে ধুলার কষ্ট, আর বৃষ্টি হলে পিচ্ছিল কাদা – এতে বুঝার উপায় থাকে না এটা কার্পেটিং রাস্তা!"
 পথচারী ও চালকরা দ্রুত ট্রলি চালকদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য সংশ্লিষ্ট প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন

সড়ক নিরাপত্তায় জরুরি ব্যবস্থা প্রয়োজন

 এই সমস্যার স্থায়ী সমাধানে লাইসেন্সবিহীন মাটিবাহি ট্রলি ও ট্রাকের নিয়ন্ত্রণ, রাস্তা পরিষ্কার রাখা ও কঠোর মনিটরিং প্রয়োজন
 প্রশাসনের দ্রুত উদ্যোগ গ্রহণ না করলে দুর্ঘটনা আরও বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন স্থানীয়রা।

মোঃ মুকিম উদ্দিন, জগন্নাথপুর প্রতিনিধি