আশাশুনির বড়দলে ঘেরের জমিতে জবর দখলের চেষ্টার অভিযোগ
সাতক্ষীরার আশাশুনি উপজেলার বড়দলে জমি সংক্রান্ত বিরোধের জেরে ঘেরাবেড়া কেটে গাছপালা ধ্বংস, ঘর ভাঙচুর এবং ঘেরের মাছ লুটপাটের অভিযোগ উঠেছে। বুধবার (তারিখ) দুপুর ১২টার দিকে চম্পাখালী মৌজায় এ ঘটনা ঘটে। গোয়ালডাঙ্গা গ্রামের শফিকুল ইসলাম জানান, তার পৈত্রিক ৬৩ শতক জমিতে তিনি দীর্ঘদিন ধরে ভোগ দখল করে আসছেন। তিনি অভিযোগ করেন, তার পিতার জীবদ্দশায় জমি নিয়ে কোনো সমস্যার সৃষ্টি হয়নি। কিন্তু পিতার মৃত্যুর পর দিদার বখতের ছেলে গোলাম আম্বিয়া, তার ছেলে ফজর গাজী ও আবু ছাদেকসহ তাদের পরিবারের সদস্যরা জমিটি দখল করার চেষ্টা চালিয়ে আসছেন।
আশাশুনিতে জমি নিয়ে সংঘর্ষ, ঘেরাবেড়া কেটে ঘর ভাঙচুরের অভিযোগ
আশাশুনি প্রতিনিধি
সাতক্ষীরার আশাশুনি উপজেলার বড়দলে জমি সংক্রান্ত বিরোধের জেরে ঘেরাবেড়া কেটে গাছপালা ধ্বংস, ঘর ভাঙচুর এবং ঘেরের মাছ লুটপাটের অভিযোগ উঠেছে। বুধবার (তারিখ) দুপুর ১২টার দিকে চম্পাখালী মৌজায় এ ঘটনা ঘটে।
গোয়ালডাঙ্গা গ্রামের শফিকুল ইসলাম জানান, তার পৈত্রিক ৬৩ শতক জমিতে তিনি দীর্ঘদিন ধরে ভোগ দখল করে আসছেন। তিনি অভিযোগ করেন, তার পিতার জীবদ্দশায় জমি নিয়ে কোনো সমস্যার সৃষ্টি হয়নি। কিন্তু পিতার মৃত্যুর পর দিদার বখতের ছেলে গোলাম আম্বিয়া, তার ছেলে ফজর গাজী ও আবু ছাদেকসহ তাদের পরিবারের সদস্যরা জমিটি দখল করার চেষ্টা চালিয়ে আসছেন।
ঘটনা বিবরণী
গত বুধবার দুপুরে অভিযুক্তরা শফিকুল ইসলামের জমিতে হামলা চালিয়ে ঘেরের বেড়া কেটে ফেলেন এবং ৭টি বড় গাছসহ ২১টি নারিকেল ও মেহগনি গাছ ধ্বংস করেন। তারা ঘরের আসবাবপত্রও ভাঙচুর করেন এবং ঘেরে থাকা বিভিন্ন প্রজাতির সাদা মাছ ও চিংড়ি লুট করেন। শফিকুলের দাবি, এতে প্রায় ৫০ হাজার টাকার ক্ষতি হয়েছে।
এর আগে গত ৫ আগস্ট তারা শফিকুলের বসতবাড়িতে হামলা চালিয়ে বাড়ি ঘর, মোটরসাইকেল, ভ্যানগাড়ি এবং টিউবওয়েল ভাঙচুর করে। অভিযোগ করা সত্ত্বেও প্রশাসনিক ব্যবস্থা না নেওয়ায় অভিযুক্তরা আরও বেপরোয়া হয়ে উঠেছে বলে শফিকুল ইসলাম জানান।
আইনি পদক্ষেপ
শফিকুল ইসলাম জানান, তিনি আইনের আশ্রয় নিতে থানায় মামলা দায়েরের প্রস্তুতি নিচ্ছেন। তবে, এ ঘটনায় স্থানীয় প্রশাসনের উদাসীনতায় ভুক্তভোগী পরিবার চরম নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে।
আশাশুনি প্রতিনিধি