নারী জাগরণে আলোকিত মানুষ অধ্যাপিকা ড. হোসনে-আরা বেগম

৮ মার্চ বিশ্ব নারী দিবস। এ বছরের প্রতিপাদ্য— "নারী-কন্যার সুরক্ষা করি, সহিংসতামুক্ত বিশ্ব গড়ি"।

নারী জাগরণে আলোকিত মানুষ অধ্যাপিকা ড. হোসনে-আরা বেগম

নারী জাগরণে আলোকিত মানুষ অধ্যাপিকা ড. হোসনে-আরা বেগম

৮ মার্চ বিশ্ব নারী দিবস। এ বছরের প্রতিপাদ্য— "নারী-কন্যার সুরক্ষা করি, সহিংসতামুক্ত বিশ্ব গড়ি"

নারীর ক্ষমতায়ন ও সামাজিক মর্যাদা বৃদ্ধির লক্ষ্যে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে। পাশাপাশি বিভিন্ন সামাজিক প্রতিষ্ঠান ও ব্যক্তি পর্যায়ে নারীদের উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখা হচ্ছে।

এই প্রেক্ষাপটে অধ্যাপিকা ড. হোসনে-আরা বেগম বাংলাদেশের নারী জাগরণ ও ক্ষমতায়নের অন্যতম পথপ্রদর্শক। তিনি দেশের শীর্ষস্থানীয় বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা টিএমএসএস (TMSS)-এর প্রতিষ্ঠাতা ও নির্বাহী পরিচালক। তার কর্মপ্রচেষ্টা সুবিধাবঞ্চিত নারীদের স্বাবলম্বী করে তুলতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে।

অধ্যাপিকা ড. হোসনে-আরা বেগমের গুরুত্বপূর্ণ অবদান:

শিক্ষা প্রসারে অনন্য ভূমিকা:
বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ হিসেবে তিনি নারীশিক্ষার প্রসারে কাজ করে চলেছেন।

নারী উন্নয়ন ও ক্ষমতায়ন:
গ্রাম বাংলার অবহেলিত নারীদের স্বাবলম্বী করতে কর্মসংস্থান সৃষ্টি করেছেন।

সামাজিক ও মানবিক কাজ:
বাল্যবিবাহ প্রতিরোধ, নারীর সুরক্ষা, আত্মনির্ভরশীলতা অর্জন ও অর্থনৈতিক উন্নয়নে অবদান রাখছেন।

টিএমএসএস প্রতিষ্ঠা:
দেশের অন্যতম বৃহত্তম নারী সংগঠন, যা লাখো নারীকে স্বাবলম্বী হতে সহায়তা করেছে।

আন্তর্জাতিক পর্যায়ে স্বীকৃতি:
তার নেতৃত্বে টিএমএসএস নারী উন্নয়নে আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত একটি প্রতিষ্ঠান।


বিশেষ মন্তব্য:

টিএমএসএসের মাঠ পর্যায়ের কর্মীরা জানান:
 অধ্যাপিকা ড. হোসনে-আরা বেগম অবহেলিত নারীদের উন্নয়নে যে সুযোগ সৃষ্টি করেছেন, তা চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে।
 তিনি একজন আলোকিত মানুষ এবং বাংলাদেশের নারী ক্ষমতায়নের অন্যতম পথিকৃৎ।

বিশ্ব নারী দিবসে আমরা তার অবদানের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানাই এবং তার সুস্বাস্থ্য ও দীর্ঘায়ু কামনা করি।

লেখক: এ কে খান