সাতক্ষীরা পুলিশ লাইন্স মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা ও পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠিত

২৭ জানুয়ারি সোমবার, সাতক্ষীরা পুলিশ লাইন্স মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা ও পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠান উৎসবমুখর পরিবেশে অনুষ্ঠিত হয়েছে। অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি ছিলেন সাতক্ষীরা জেলা পুলিশ সুপার এবং বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি মোহাম্মদ মনিরুল ইসলাম। তিনি জাতীয় ও ক্রীড়া পতাকা উত্তোলন, বেলুন উড্ডয়ন এবং প্রতিযোগীদের শপথ গ্রহণ পরিচালনা করেন। এছাড়াও অতিথিদের সঙ্গে নিয়ে একটি চৌকস দল দৃষ্টিনন্দন মার্চ পাস্টের মাধ্যমে সালামি প্রদান করে। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন পুলিশ নারী কল্যাণ সমিতি (পুনাক)-এর সভানেত্রী ডাঃ রোকেয়া আখতার। অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোঃ আমিনুর রহমান, বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক রাশিদ হাসান খান, বিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থী, অভিভাবক এবং জেলা পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।

সাতক্ষীরা পুলিশ লাইন্স মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা ও পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠিত

সাতক্ষীরা পুলিশ লাইন্স মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা ও পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠিত

২৭ জানুয়ারি সোমবার, সাতক্ষীরা পুলিশ লাইন্স মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা ও পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠান উৎসবমুখর পরিবেশে অনুষ্ঠিত হয়েছে।

অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি ছিলেন সাতক্ষীরা জেলা পুলিশ সুপার এবং বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি মোহাম্মদ মনিরুল ইসলাম। তিনি জাতীয় ও ক্রীড়া পতাকা উত্তোলন, বেলুন উড্ডয়ন এবং প্রতিযোগীদের শপথ গ্রহণ পরিচালনা করেন। এছাড়াও অতিথিদের সঙ্গে নিয়ে একটি চৌকস দল দৃষ্টিনন্দন মার্চ পাস্টের মাধ্যমে সালামি প্রদান করে।

বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন পুলিশ নারী কল্যাণ সমিতি (পুনাক)-এর সভানেত্রী ডাঃ রোকেয়া আখতার। অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোঃ আমিনুর রহমান, বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক রাশিদ হাসান খান, বিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থী, অভিভাবক এবং জেলা পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।

প্রধান অতিথির বক্তব্য

প্রধান অতিথি মোহাম্মদ মনিরুল ইসলাম বলেন, “খেলাধুলা শিক্ষার একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। এটি শিশুদের মানসিক বিকাশ, শরীর গঠন এবং সৃষ্টিশীল প্রজন্ম গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। খেলাধুলার মাধ্যমে শিশুদের নেতৃত্বের গুণাবলী বিকশিত হয়।”

তিনি আরও বলেন, "খেলাধুলায় বিজয়ী হওয়া বড় কথা নয়, অংশগ্রহণ করাই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। শিক্ষার্থীরা লেখাপড়ার পাশাপাশি বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণের মাধ্যমে ভ্রাতৃত্ববোধ এবং একে অন্যকে জানার সুযোগ পায়।"

প্রতিযোগিতার বিশেষ আকর্ষণ

  • জাতীয় ও ক্রীড়া পতাকা উত্তোলন
  • বেলুন ও কবুতর উড্ডয়ন
  • চৌকস দলের দৃষ্টিনন্দন মার্চ পাস্ট
  • শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন ক্রীড়া ইভেন্ট

সারসংক্ষেপ

অনুষ্ঠানটি ক্রীড়া-সংস্কৃতির উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত হয়ে দাঁড়ায়, যেখানে প্রতিযোগিতার মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের ভ্রাতৃত্ববোধ, নেতৃত্বের গুণাবলী এবং শারীরিক ও মানসিক বিকাশের সুযোগ তৈরি হয়

✍️ মোঃ দেলোয়ার হোসেন
বিশেষ প্রতিনিধি